ঢাকা ০৮:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ৫ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বৈরাচারের খেতাব থাকলে হাসিনা এক নম্বর হতো- নিউইয়র্ক বিএনপির সম্পাদক সাইদুর রহমান মেঘনা নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলনের ধুম ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫৪ কেজি গাঁজাসহ ২ জন গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত চলা চলের রাস্তায় বেড়া নির্মাণ, একসপ্তাহ ধরে অবরুদ্ধ বৃদ্ধ কাজল মিয়ার পরিবার রূপম ধরের তুলিতে তিতাস পাড়ের গল্প: তরী বাংলাদেশের নদী সম্মেলন সংবাদ সম্মেলনের মিথ্যা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে সংবাদ প্রকাশে প্রতিবাদ: বেদে প্রেমিক যুগলের বিষপান, হাসপাতালে ভর্তি একটি পরিবারকে মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ আ.লীগ নেতা ও এস.আই’র বিরুদ্ধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এনেসথেসিয়া সোসাইটির কমিটি গঠন, নেতৃত্বে ডা. মকবুল-ডা. আরিফ

১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:০৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩ ১১৬ বার পড়া হয়েছে

১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পাকিস্তানীরাও কোনোদিন যেই মহান নেতার চুলও স্পর্শ করবার সাহস পায়নি সেই জাতির পিতাকে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে এদেশীয় একদল কুলাঙ্গার সপরিকারে হত্যা করেছেন–জেলা প্রশাসক

জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর মিলনায়তনে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো.শাহগীর আলম। পৌর কলেজ পরিচালনা পর্ষদ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো.মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন কলেজ অধ্যক্ষ হরিলাল চন্দ্র দেবনাথ। অন্যান্যের মাঝে এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজ পরিচালনা পর্ষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা,উপাধ্যক্ষ আসমা বানু,শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক মাসুদ খান,শোক দিবস উদযাপন পরিষদ আহবায়ক ফরিদ উদ্দিন,সদস্য সচিব মাসুম মিয়া।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো.শাহগীর আলম বলেন,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনভর গণমানুষের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। সংগ্রাম করতে গিয়ে প্রায় জীবনের এক চতুর্থাংশ জেলে কাটিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব বাতিল হলেও মুচলেকা দিয়ে ছাত্রত্ব ফিরিয়ে নেননি। তিনি বাংলার রাজনীতির ইতিহাসের অমর দাবীনামা ৬ দফা পেশ করেছিলেন। ভাষা আন্দোলনে রেখেছেন অসামান্য অবদান। তাঁর নির্দেশনায় ও নেতৃত্বে সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশ। বর্বর পাকিস্তানীরাও কোনোদিন যেই মহান নেতার চুলও স্পর্শ করবার সাহস পায়নি সেই জাতির পিতাকে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে এদেশীয় একদল কুলাঙ্গার সপরিকারে হত্যা করেছেন। আরেকদল কুলাঙ্গার আইন করে জাতির পিতা হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখেন। তিনি আরো বলেন জাতির পিতা ছিলেন অত্যন্ত দূরদর্শী একজন প্রকৃত রাজনৈরতিক নেতা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় : ০৮:০৫:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩

পাকিস্তানীরাও কোনোদিন যেই মহান নেতার চুলও স্পর্শ করবার সাহস পায়নি সেই জাতির পিতাকে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে এদেশীয় একদল কুলাঙ্গার সপরিকারে হত্যা করেছেন–জেলা প্রশাসক

জাতীয় শোক দিবস ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সোমবার সকালে বীর মুক্তিযোদ্ধা হুমায়ুন কবীর মিলনায়তনে এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো.শাহগীর আলম। পৌর কলেজ পরিচালনা পর্ষদ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকারের সভাপতিত্বে এসময় বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক মো.মনির হোসেন এর সঞ্চালনায় স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন কলেজ অধ্যক্ষ হরিলাল চন্দ্র দেবনাথ। অন্যান্যের মাঝে এসময় উপস্থিত ছিলেন কলেজ পরিচালনা পর্ষদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কালাম ভূঞা,উপাধ্যক্ষ আসমা বানু,শিক্ষক পরিষদ সম্পাদক মাসুদ খান,শোক দিবস উদযাপন পরিষদ আহবায়ক ফরিদ উদ্দিন,সদস্য সচিব মাসুম মিয়া।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো.শাহগীর আলম বলেন,জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জীবনভর গণমানুষের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছেন। সংগ্রাম করতে গিয়ে প্রায় জীবনের এক চতুর্থাংশ জেলে কাটিয়েছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রত্ব বাতিল হলেও মুচলেকা দিয়ে ছাত্রত্ব ফিরিয়ে নেননি। তিনি বাংলার রাজনীতির ইতিহাসের অমর দাবীনামা ৬ দফা পেশ করেছিলেন। ভাষা আন্দোলনে রেখেছেন অসামান্য অবদান। তাঁর নির্দেশনায় ও নেতৃত্বে সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশ। বর্বর পাকিস্তানীরাও কোনোদিন যেই মহান নেতার চুলও স্পর্শ করবার সাহস পায়নি সেই জাতির পিতাকে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে এদেশীয় একদল কুলাঙ্গার সপরিকারে হত্যা করেছেন। আরেকদল কুলাঙ্গার আইন করে জাতির পিতা হত্যার বিচার বন্ধ করে রাখেন। তিনি আরো বলেন জাতির পিতা ছিলেন অত্যন্ত দূরদর্শী একজন প্রকৃত রাজনৈরতিক নেতা।