ঢাকা ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শাহবাজপুরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটার মহাউৎসব চলছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেমিস্টস এন্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতির সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবগঠিত এডহক কমিটির পরিচিতি সভা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত আলামিনকে সিটিএল’এর অনুদান শুভসংঘের আয়োজন সবজি দেখে শিক্ষার্থীরা লিখলো খাতায় বাঁচার আকুতি বিরল রোগে আক্রান্ত আলামিনের’ বিজয়নগরে ভোরের দর্পণ পত্রিকার বর্ষপূর্তি উদযাপন সারা দেশের ন্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫৮ বোতল বিদেশী মদসহ ১ জন গ্রেফতার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে ২ মাসে ৩১ ট্রান্সফরমার চুরি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট , দামও ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১১:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ জুন ২০২৩ ১৮৯ বার পড়া হয়েছে

কোরবানীর পশুর হাট....ফাইল ছবি

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকন্ঞ্জিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারী ও পাইকাররা কুরবানীর পশু নিয়ে হাটে নিয়ে আসছেন। এসব হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক দেশীয় কোরবানির পশু রয়েছে। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি ছোট ও মাঝারী পশুর দিকেই। ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছন, এবার বাজারের অবস্থা ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রয়েছে। জেলা পুলিশ জানিয়েছে নির্বিঘ্নে পশুবাহী ট্রাক চলাচলে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থানে পশুর হাট বসেছে। এর মধ্যে জেলা সদরে রয়েছে ৫টি হাট। প্রতিটি হাটেই দেশীয় গরুর পাশিপাশি মহিষ, ছাগলসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক কুরবানীর পশু রয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারি ও পাইকাররা এসব হাটে নিয়ে এসেছেন কোরবানির পশু। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি মাঝারি আকৃতির পশুর দিকে। বিক্রেতারা জানান, সীমিত লাভেই তারা বিক্রি করছেন। ভীর থাকলেও বিক্রি তেমন বাড়েনি। ক্রেতাদের অনেকেই যাচাই করার জন্য হাটে আসছেন । তবে সামনের দিন গুলোতে বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী। অপরদিকে ক্রেতারা জানালেন, এখন পর্যন্ত দাম নাগালের মধ্যেই আছে। শেষ দিকে বাজার বাড়ার অশংকায় অনেকে আগেই পছন্দের পশু কিনে নিচ্ছেন। পশুবাহি ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই রোধে পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থার পাশাপাশি হাট কেন্দ্রিক নিরাপত্তার কথা জানালেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। উল্লেখ্য জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা প্রায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট , দামও ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই

আপডেট সময় : ১০:১১:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ জুন ২০২৩

মোঃনিয়ামুল ইসলাম আকন্ঞ্জিঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জমে উঠেছে কোরবানীর পশুর হাট। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারী ও পাইকাররা কুরবানীর পশু নিয়ে হাটে নিয়ে আসছেন। এসব হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক দেশীয় কোরবানির পশু রয়েছে। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি ছোট ও মাঝারী পশুর দিকেই। ক্রেতা-বিক্রেতারা জানিয়েছন, এবার বাজারের অবস্থা ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রয়েছে। জেলা পুলিশ জানিয়েছে নির্বিঘ্নে পশুবাহী ট্রাক চলাচলে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় প্রায় অর্ধশতাধিক স্থানে পশুর হাট বসেছে। এর মধ্যে জেলা সদরে রয়েছে ৫টি হাট। প্রতিটি হাটেই দেশীয় গরুর পাশিপাশি মহিষ, ছাগলসহ পর্যাপ্ত সংখ্যক কুরবানীর পশু রয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে খামারি ও পাইকাররা এসব হাটে নিয়ে এসেছেন কোরবানির পশু। ছোট-বড় বিভিন্ন আকৃতির পশু থাকলেও ক্রেতাদের দৃষ্টি মাঝারি আকৃতির পশুর দিকে। বিক্রেতারা জানান, সীমিত লাভেই তারা বিক্রি করছেন। ভীর থাকলেও বিক্রি তেমন বাড়েনি। ক্রেতাদের অনেকেই যাচাই করার জন্য হাটে আসছেন । তবে সামনের দিন গুলোতে বিক্রি বাড়বে বলে আশাবাদী। অপরদিকে ক্রেতারা জানালেন, এখন পর্যন্ত দাম নাগালের মধ্যেই আছে। শেষ দিকে বাজার বাড়ার অশংকায় অনেকে আগেই পছন্দের পশু কিনে নিচ্ছেন। পশুবাহি ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই রোধে পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। পশুবাহী ট্রাকে চাঁদাবাজি ও ছিনতাই প্রতিরোধে বিশেষ ব্যবস্থার পাশাপাশি হাট কেন্দ্রিক নিরাপত্তার কথা জানালেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন। উল্লেখ্য জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা প্রায় ১ লক্ষ ৪০ হাজার ।