জেলা পরিষদের সুষ্ঠ, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনকে বিতর্কীত এবং স্থানীয় সরকার প্রতিনিধিদের সম্পর্কে কটাক্ষ্যপূর্ণ ও মানহানিকর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদের ঝড়ঃ
বিগত ১৭ অক্টোবর ইভিএম পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সুষ্ঠ, শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং নির্বাচনে ভোটার-জনপ্রতিনিধিদের কটাক্ষ্য করে জনৈক অখ্যাত ব্যাক্তি এবং তথাকথিত একটি সংগঠনের নামে হাতে গোনা কয়েকজন ব্যাক্তির মানববন্ধনের নামে ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত কর্মসূচীর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবির, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফিরোজুর ওলিও, বিজয়নগর উপজেলা চেয়ারম্যান মিসেস মৌকাই আলী, সরাইল উপজেলা চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর, নাসিরনগর উপজেলা চেয়ারম্যান ডা. রাফি উদ্দিন, আখাউড়া উপজেলা চেয়ারম্যান আবুল কাসেম, পৌরমেয়র তাকজিল খলীফা কাজল, কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান এড. রাসেদুজ্জামান কাইছার, পৌরমেয়র গোলাম হাক্কানী, নবীনগর পৌরমেয়র শিব শংকর দাস, উপজেলা চেয়ারম্যান মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইউপি চেয়ারম্যানবৃন্দ।
যৌথ বিবৃতিতে জনপ্রতিনিধিরা বলেন, জেলা পরিষদ নির্বাচনের শুরু থেকে সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শফিকুল আলমের টাকার অবৈধ প্রভাব নিয়ে জেলার সর্বত্র আলোচনা সরগম ছিল। সেই প্রার্থীর সমর্থক জনৈক নজরুল ইসলাম কর্তৃক স্মরণ কালের একটি সুষ্ঠ নির্বাচন কে বিতর্কীত করার অপচেষ্ঠা এবং জেলার সম্মানীত জনপ্রতিনিধিদের কে ও মাননীয় সংসদ সদস্যদেরকে কঠাক্ষ্য করে উদ্দত্ব পূর্ণ ও মানহানিকর বক্তব্য প্রমাণকে অবদ্দকর কুপের গভীর জড়যন্ত্র ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। এই অপচেষ্টা বন্ধ করে বক্তব্য দাতাকে নি:শর্ত ক্ষমা চাওয়ার আহবান জানানো হয়। অন্যথায় শীঘ্রই তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ সহ আইনী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।