Dhaka ০৬:০৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
News Title :
ফেইক আইডি’র মাধ্যমে প্রার্থীর বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র শঙ্কায় থানায় অভিযোগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেন সরাইল বিএনপি’র সাবেক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পশ্চিম পাইকপাড়ায় ইমারত আইন অমান্য করে ভবন নির্মাণের অভিযোগ সরা্‌ইলে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সরাইলে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় চেয়ারম্যান, সাংবাদিকে আসামী করে মামলা সারাদেশে হিট এলার্ট; চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৩ সাহিত্য একাডেমির বৈশাখী উৎসবের চতুর্থ দিনে মুজিবনগর দিবস পালন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত দেওড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ‘এক্স স্কাউট রি-ইউনিয়ন’ আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২৪ সরাইলে চেয়ারম্যান পদে ১১ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা

পুলিশ সুপারসহ ১৮ পুলিশের বিরুদ্ধে করা মামলার আবেদন খারিজ

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৫৬:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২
  • ১০৭ Time View

পুলিশের বিরুদ্ধে করা মামলার আবেদন খারিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় পুলিশের গুলিতে ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়া নিহতের ঘটনায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মোজাম্মেল হোসেন রেজাসহ ১৮ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে করা মামলার আবেদনটি খারিজ হয়ে গেছে। বুধবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সামিউল আলম আবেদনটি খারিজ করে দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পুলিশের পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) দিদারুল আলম জানান, শুনানি শেষে বিকেলে বিচারক মামলার আবেদনটি খারিজ করে দেন। এর আগে বুধবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় আটজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জন পুলিশ সদস্যকে আসামি করে মামলার আবেদন করেন নিহত নয়নের বাবা রহমত উল্লাহ।

মামলার এজহারে আসামি হিসেবে উল্লেখিতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হোসেন রেজা, বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি নূরে আলম, পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, উপ-পরিদর্শক (এসআই) আফজাল হোসেন খান ও বিকিরণ চাকমা এবং কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস ও শফিকুল ইসলাম।

মামলার আর্জিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, কুমিল্লার বিভাগীয় সমাবেশ সফল করার জন্য লিফলেট বিতরণকালে ১৯ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার স্টীলব্রীজ সংলগ্ন রাস্তার উপর সিএনজি স্ট্যান্ড, মোল্লা বাড়িতে ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়াসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসবক দলের নেতারা লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শেষে ফেরার সময় মামলার প্রধান আসামী কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস এবং শফিকুল ইসলাম হত্যার উদ্দেশে শর্টগানের গুলি ছুড়ে। এ সময় আসামী বিশ্বজিৎ সোনারামপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি নয়নের পেটে শার্টগান ঠেকিয়ে গুলি করে। বাদী পক্ষের আইনজীবী এম.এ মান্নান জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলাকালে নয়নের পেটে শর্টগান ঠেকিয়ে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমরা এ ঘটনার ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

ফেইক আইডি’র মাধ্যমে প্রার্থীর বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র শঙ্কায় থানায় অভিযোগ

Ev depolama Ucuz nakliyat teensexonline.com
© All rights reserved ©
Theme Developed BY XYZ IT SOLUTION

পুলিশ সুপারসহ ১৮ পুলিশের বিরুদ্ধে করা মামলার আবেদন খারিজ

Update Time : ১১:৫৬:১৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২২

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় পুলিশের গুলিতে ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়া নিহতের ঘটনায় পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মোজাম্মেল হোসেন রেজাসহ ১৮ জন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে আদালতে করা মামলার আবেদনটি খারিজ হয়ে গেছে। বুধবার (২৩ নভেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক সামিউল আলম আবেদনটি খারিজ করে দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালত পুলিশের পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) দিদারুল আলম জানান, শুনানি শেষে বিকেলে বিচারক মামলার আবেদনটি খারিজ করে দেন। এর আগে বুধবার (২৩ নভেম্বর) বেলা ১১টায় আটজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৮-১০ জন পুলিশ সদস্যকে আসামি করে মামলার আবেদন করেন নিহত নয়নের বাবা রহমত উল্লাহ।

মামলার এজহারে আসামি হিসেবে উল্লেখিতরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আনিসুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোজাম্মেল হোসেন রেজা, বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি নূরে আলম, পরিদর্শক (তদন্ত) তরুণ কান্তি দে, উপ-পরিদর্শক (এসআই) আফজাল হোসেন খান ও বিকিরণ চাকমা এবং কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস ও শফিকুল ইসলাম।

মামলার আর্জিতে উল্লেখ করা হয়েছিল, কুমিল্লার বিভাগীয় সমাবেশ সফল করার জন্য লিফলেট বিতরণকালে ১৯ নভেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার স্টীলব্রীজ সংলগ্ন রাস্তার উপর সিএনজি স্ট্যান্ড, মোল্লা বাড়িতে ছাত্রদল নেতা নয়ন মিয়াসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসবক দলের নেতারা লিফলেট বিতরণ কার্যক্রম শেষে ফেরার সময় মামলার প্রধান আসামী কনস্টেবল বিশ্বজিৎ চন্দ্র দাস এবং শফিকুল ইসলাম হত্যার উদ্দেশে শর্টগানের গুলি ছুড়ে। এ সময় আসামী বিশ্বজিৎ সোনারামপুর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসভাপতি নয়নের পেটে শার্টগান ঠেকিয়ে গুলি করে। বাদী পক্ষের আইনজীবী এম.এ মান্নান জানান, শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি চলাকালে নয়নের পেটে শর্টগান ঠেকিয়ে গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে। আমরা এ ঘটনার ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করি।