Dhaka ০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
News Title :
সাহিত্য একাডেমির বৈশাখী উৎসবের চতুর্থ দিনে মুজিবনগর দিবস পালন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত দেওড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ‘এক্স স্কাউট রি-ইউনিয়ন’ আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২৪ সরাইলে চেয়ারম্যান পদে ১১ জন ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র জমা সরাইলে ২৩ রোগী পেল ১৮৪০০০ টাকা বাবার সেই চিঠি শুধুই মনে —–আল আমীন শাহীন জমে ওঠেছে সরাইলের ঈদ বাজার‘আলিয়া’ নিয়ে টানাটানি সরাইলে ১৪ কেজি গাঁজাসহ ২ কারবারী গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়ি়য়া জেলা কাজী সমিতির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল ড্রেজার দিয়ে বালু উত্তোলন করায় ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা ও ৩ জনকে জেল প্রদান

ডা. রাফের লেখা গানে কণ্ঠ দিলেন ক্লোজআপ ওয়ানখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সাব্বির

  • Reporter Name
  • Update Time : ১০:৩১:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২
  • ১৩৬ Time View

ন্যাশনাল ডক্টর’স ডে উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ মার্চ মুক্তি পেতে যাচ্ছে ক্লোজআপ ওয়ানখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সাব্বির জামানের গান ‘আরোগ্য শিল্পী’। অবিরাম কাজ করে যাওয়া চিকিৎসক ও জনসাধারনের সম্পর্ক হবে আরো সুন্দর, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার, সে লক্ষ্যেই এ গানটির প্রয়াস। ডা মুহিব্বুর রহমান রাফের লেখা এ গানটির সুর করেছেন আকবর হোসাইন ইন্না এবং সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন আশফাক টুলু। গানের ভিডিও পরিচালনায় ছিলেন এইচ আল বান্না। আর গানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন আবু হানিফ নোমান। গানটি প্রকাশিত হচ্ছে মেডিটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেল থেকে। ন্যাশনাল ডক্টর’স ডে উপলক্ষে সকল আরোগ্য শিল্পী চিকিৎসকদের প্রতি গানটি নিবেদন করেছে রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। সুচিকিৎসাও একটি শিল্পকলা। একজন ডাক্তারের অর্থ শুধু চিকিৎসক নয়, বরং তিনিও একজন শিল্পী, আরোগ্য শিল্পী। আমরা এ সত্যটিকে তুলে ধরতে চেয়েছি। গানটির চিত্রায়নে একজন ডাক্তারের ছাত্র জীবন থেকে শুরু অদ্যবধি পরিচালিত অধ্যাবসায় ও সংগ্রামের গল্প তুলে ধরা, কোভিডের সময়ে ডাক্তারদের ডেডিকেশনকে ফোকাস করা, চিকিৎসকদের জীবনে ঘটে যাওয়া নানাবিধ স্মৃতি তুলে ধরা, ক্লান্তিহীন সেবা প্রদান এবং কোন কোন ক্ষেত্রে জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাওয়া। এমন কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে গানটিতে। বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করেছে ডা. সাকলায়েন রাসেল, ডা. সাঈদুল আশরাফ কুশল, ডা. সুষমা রেজা, পুষ্টিবিদ আয়েশা সিদ্দিকা, ডা কানিজ ফাতেমা তন্বী, ডা. সুষ্মিতা, লাবিবা তাসনিম, আহমেদ সাব্বির, ফাইজুল ফাহিম, মিষ্টি ও রুদাবা নাফিস। এছাড়াও দেশ বরেণ্য চিকিৎসক; যারা নিজেদের যোগ্যতা, দক্ষতা ও সেবার মাধ্যমে অনন্য উচ্চতায় মানুষের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন তাদেরকেও গানটিতে ফিচারিং করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আমরা স্বাস্থ্যখাতের লিজেন্ডদের তুলে ধরতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা শরফুদ্দিন আহমদ, একুশে পদকপ্রপ্ত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও রিউমাটোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা, প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ডা. এ.বি.এম. মাকসুদুল আলম, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ডা. চিত্ত রঞ্জন দেবনাথ। গানটি প্রসঙ্গে শিল্পী সাব্বির জামান বলেন, ‘সাধারণত ডাক্তারদেরকে নিয়ে আমাদের দেশে খুব একটা গান নেই। ডাক্তাররা আসলে তাদের পুরো জীবনটাই রোগীর জন্য উৎসর্গ করে। এটা গুরুত্বের সাথে অনুধাবনের বিষয়। তাদেরও পরিবার আছে, ঘর সংসার আছে, প্রিয়জন আছে। কিন্তু ইমার্জেন্সি কল এলই তাদেও ছুটে যেতে হয় হসপিটালে। সত্যিকারের সুপার হিরোদের আত্মত্যাগের কথাই এগানে তুলে ধরা হয়েছে। গানের কথা ও সুর সুন্দও হয়েছে। আমিও নিজের ভালোটাই দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’ গানের গীতিকার ডা. মুহিব্বুর রহমান রাফে বলেন, ‘দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে মনের ভেতরে আসা কথাগুলো এই গানটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। চিকিৎসক আর রোগী পরস্পরের প্রিয়জন। এই গানটি তাদের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরিতে যদি সামান্যতম ভূমিকা রাখতে পারে তাহলে আমার আমার চেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে মনে করব।’ সঙ্গীত পরিচালক আশফাক টুলু বলেন, ‘গানটির মিউজিক করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। গানটির কথা, সুর ও গায়কী সবই অসাধারণ হয়েছে। গানটির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ধারুণ চেষ্টা করেছে। আমিও সর্বোচ্চ দেয়ার চেষ্টা করেছি। আরোগ্য শিল্পী ও মেডিটেইনমেন্ট চ্যানেলের ধারাবাহিক সাফল্য কামনা করি।’ গানটির ভিডিও পরিচালক এইচ আল বান্না বলেন, ‘গানটির আবেদন অত্যন্ত চমৎকার। সাধারণত আমাদের সমাজে কেউ কেউ ডাক্তারকে সৃষ্টিকর্তার আসনে বসান আবার কেউ কেউ তাদেরকে কসাই হিসাবে দেখেন। অথচ ডাক্তাররাও আমাদের মত মানুষ। এবং এই পেশাতেই মানুষ দিন রাত একটানা সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছেন। মানুষ হয়ে মানুষের জন্য তাদের যে ত্যাগ ভালোবাসা ও মায়া সেইসব গল্পই এই গানটিতে চিত্রিত হয়েছে। আর তাছাড়া আমরা অনেক সময় ভুলে যাই তাদেরও পরিবার আছে, স্বজনেরা তাদের জন্যও অপেক্ষা করে। এইসব আবেগ অনুভুতি আর সুরের মাধুর্যে গানটি একটি অনন্য জায়গায় পৌঁছেছে। আমাদের ভিজ্যুয়াল টিম চেষ্টা করেছে সেই আবেদনকে ফুটিয়ে তুলতে। আশা করছি ডাক্তারদের ও রোগীদের মাধ্যে সত্যিকারের ভালবাসার সেতু বন্ধনে গানটি সমগ্র বাংলা ভাষাভাষি মানুষের অন্তরে দাগ কাটবে।’ গানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন আবু হানিফ নোমান। তিনি মনে করেন, ‘প্রচলিত বিনোদন ধর্মী গান বাহিরে আমাদের সুপার হিরো ডাক্তারদের নিয়ে এমন নির্মাণ একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। গানটির গীতিকার নিজেও একজন ডাক্তার। যার ফলে হৃদয়নিংড়ানো বাস্তব কথাগুলোই গানটিতে স্থান পেয়েছে। নির্মাণের দীর্ঘ যাত্রায় অনেকের ছোঁয়ায় গানটি দারুণ সমৃদ্ধি পেয়েছে। গানটি আসছে মেডিটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেল থেকে। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

সাহিত্য একাডেমির বৈশাখী উৎসবের চতুর্থ দিনে মুজিবনগর দিবস পালন

ডা. রাফের লেখা গানে কণ্ঠ দিলেন ক্লোজআপ ওয়ানখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সাব্বির

Update Time : ১০:৩১:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২

ন্যাশনাল ডক্টর’স ডে উপলক্ষে আগামীকাল ৩০ মার্চ মুক্তি পেতে যাচ্ছে ক্লোজআপ ওয়ানখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সাব্বির জামানের গান ‘আরোগ্য শিল্পী’। অবিরাম কাজ করে যাওয়া চিকিৎসক ও জনসাধারনের সম্পর্ক হবে আরো সুন্দর, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার, সে লক্ষ্যেই এ গানটির প্রয়াস। ডা মুহিব্বুর রহমান রাফের লেখা এ গানটির সুর করেছেন আকবর হোসাইন ইন্না এবং সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন আশফাক টুলু। গানের ভিডিও পরিচালনায় ছিলেন এইচ আল বান্না। আর গানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন আবু হানিফ নোমান। গানটি প্রকাশিত হচ্ছে মেডিটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেল থেকে। ন্যাশনাল ডক্টর’স ডে উপলক্ষে সকল আরোগ্য শিল্পী চিকিৎসকদের প্রতি গানটি নিবেদন করেছে রেডিয়েন্ট ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। সুচিকিৎসাও একটি শিল্পকলা। একজন ডাক্তারের অর্থ শুধু চিকিৎসক নয়, বরং তিনিও একজন শিল্পী, আরোগ্য শিল্পী। আমরা এ সত্যটিকে তুলে ধরতে চেয়েছি। গানটির চিত্রায়নে একজন ডাক্তারের ছাত্র জীবন থেকে শুরু অদ্যবধি পরিচালিত অধ্যাবসায় ও সংগ্রামের গল্প তুলে ধরা, কোভিডের সময়ে ডাক্তারদের ডেডিকেশনকে ফোকাস করা, চিকিৎসকদের জীবনে ঘটে যাওয়া নানাবিধ স্মৃতি তুলে ধরা, ক্লান্তিহীন সেবা প্রদান এবং কোন কোন ক্ষেত্রে জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাওয়া। এমন কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে গানটিতে। বিভিন্ন দৃশ্যে অভিনয় করেছে ডা. সাকলায়েন রাসেল, ডা. সাঈদুল আশরাফ কুশল, ডা. সুষমা রেজা, পুষ্টিবিদ আয়েশা সিদ্দিকা, ডা কানিজ ফাতেমা তন্বী, ডা. সুষ্মিতা, লাবিবা তাসনিম, আহমেদ সাব্বির, ফাইজুল ফাহিম, মিষ্টি ও রুদাবা নাফিস। এছাড়াও দেশ বরেণ্য চিকিৎসক; যারা নিজেদের যোগ্যতা, দক্ষতা ও সেবার মাধ্যমে অনন্য উচ্চতায় মানুষের মণিকোঠায় স্থান করে নিয়েছেন তাদেরকেও গানটিতে ফিচারিং করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আমরা স্বাস্থ্যখাতের লিজেন্ডদের তুলে ধরতে পেরেছি বলে বিশ্বাস করি। ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ডা শরফুদ্দিন আহমদ, একুশে পদকপ্রপ্ত চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. সায়েবা আক্তার, প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও রিউমাটোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক, প্রখ্যাত শিশু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা, প্রখ্যাত মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ডা. এ.বি.এম. মাকসুদুল আলম, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যাপক ডা. চিত্ত রঞ্জন দেবনাথ। গানটি প্রসঙ্গে শিল্পী সাব্বির জামান বলেন, ‘সাধারণত ডাক্তারদেরকে নিয়ে আমাদের দেশে খুব একটা গান নেই। ডাক্তাররা আসলে তাদের পুরো জীবনটাই রোগীর জন্য উৎসর্গ করে। এটা গুরুত্বের সাথে অনুধাবনের বিষয়। তাদেরও পরিবার আছে, ঘর সংসার আছে, প্রিয়জন আছে। কিন্তু ইমার্জেন্সি কল এলই তাদেও ছুটে যেতে হয় হসপিটালে। সত্যিকারের সুপার হিরোদের আত্মত্যাগের কথাই এগানে তুলে ধরা হয়েছে। গানের কথা ও সুর সুন্দও হয়েছে। আমিও নিজের ভালোটাই দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’ গানের গীতিকার ডা. মুহিব্বুর রহমান রাফে বলেন, ‘দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে মনের ভেতরে আসা কথাগুলো এই গানটিতে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। চিকিৎসক আর রোগী পরস্পরের প্রিয়জন। এই গানটি তাদের মাঝে সেতুবন্ধন তৈরিতে যদি সামান্যতম ভূমিকা রাখতে পারে তাহলে আমার আমার চেষ্টা সার্থক হয়েছে বলে মনে করব।’ সঙ্গীত পরিচালক আশফাক টুলু বলেন, ‘গানটির মিউজিক করতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। গানটির কথা, সুর ও গায়কী সবই অসাধারণ হয়েছে। গানটির সাথে সংশ্লিষ্ট প্রত্যেকেই ধারুণ চেষ্টা করেছে। আমিও সর্বোচ্চ দেয়ার চেষ্টা করেছি। আরোগ্য শিল্পী ও মেডিটেইনমেন্ট চ্যানেলের ধারাবাহিক সাফল্য কামনা করি।’ গানটির ভিডিও পরিচালক এইচ আল বান্না বলেন, ‘গানটির আবেদন অত্যন্ত চমৎকার। সাধারণত আমাদের সমাজে কেউ কেউ ডাক্তারকে সৃষ্টিকর্তার আসনে বসান আবার কেউ কেউ তাদেরকে কসাই হিসাবে দেখেন। অথচ ডাক্তাররাও আমাদের মত মানুষ। এবং এই পেশাতেই মানুষ দিন রাত একটানা সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছেন। মানুষ হয়ে মানুষের জন্য তাদের যে ত্যাগ ভালোবাসা ও মায়া সেইসব গল্পই এই গানটিতে চিত্রিত হয়েছে। আর তাছাড়া আমরা অনেক সময় ভুলে যাই তাদেরও পরিবার আছে, স্বজনেরা তাদের জন্যও অপেক্ষা করে। এইসব আবেগ অনুভুতি আর সুরের মাধুর্যে গানটি একটি অনন্য জায়গায় পৌঁছেছে। আমাদের ভিজ্যুয়াল টিম চেষ্টা করেছে সেই আবেদনকে ফুটিয়ে তুলতে। আশা করছি ডাক্তারদের ও রোগীদের মাধ্যে সত্যিকারের ভালবাসার সেতু বন্ধনে গানটি সমগ্র বাংলা ভাষাভাষি মানুষের অন্তরে দাগ কাটবে।’ গানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন আবু হানিফ নোমান। তিনি মনে করেন, ‘প্রচলিত বিনোদন ধর্মী গান বাহিরে আমাদের সুপার হিরো ডাক্তারদের নিয়ে এমন নির্মাণ একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। গানটির গীতিকার নিজেও একজন ডাক্তার। যার ফলে হৃদয়নিংড়ানো বাস্তব কথাগুলোই গানটিতে স্থান পেয়েছে। নির্মাণের দীর্ঘ যাত্রায় অনেকের ছোঁয়ায় গানটি দারুণ সমৃদ্ধি পেয়েছে। গানটি আসছে মেডিটেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেল থেকে। আশা করছি সবার ভালো লাগবে।’