Dhaka 2:19 pm, Saturday, 27 July 2024
News Title :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল মুগ্ধতা ছড়িয়েছে ভারতের আবৃত্তি সংস্থা শ্রুতির শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা নবীনগরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ তরী বাংলাদেশ বিজয়নগর উপজেলা আহবায়ক কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির ১৮ সদস্যকে সংবর্ধণা প্রদান মেসার্স সরকার কনস্ট্রাকশনে একজনকে নিয়োগ দেয়া হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত সরাইলে ৭০ লক্ষাধিক টাকা কর আদায় ৩ কর্মকর্তাকে অভিনন্দন স্মারক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ল্যাপটপ প্রদান গুজবরোধে সাইবার আইন কাজে লাগানো বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনার কথা জানালেন নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত

সড়কে ডাকাতি প্রতিরোধে ইউএনও এএসপি’র ঝোঁপঝাড় পরিচ্ছন্ন অভিযান

  • Reporter Name
  • Update Time : 05:38:37 pm, Monday, 1 April 2024
  • 76 Time View

সড়কে ডাকাতি প্রতিরোধে ইউএনও এএসপি’র ঝোঁপঝাড় পরিচ্ছন্ন অভিযান

মাহবুব খান বাবুল, সরাইল থেকেঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের সরাইল অংশে ডাকাতি প্রতিরোধে মাঠে নেমেছেন ইউএনও, সার্কেল এসপি ও ওসি। আজ সোমবার দুপুরে তারা রাতে ডাকাত দলের আশ্রয়স্থল সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড় পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালনা করেছেন। ফলে স্বস্থির নি:শ্বাস ফেলছেন সাধারণ পথচারী, গাড়ি চালক ও যাত্রীরা। প্রায় আধা কিলোমিটার সড়কে এই অভিযান চলবে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতে সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড়েই ঘাপটি মেরে বসে থাকে ডাকাতদল। সুযোগ বুঝে বেরিয়ে যাত্রীবাহী গাড়ি গুলোতে ডাকাতি করে। গত রোববার রাতে সড়কের পাশের ঝোঁপঝাঁড় থেকে বেরিয়ে ডাকাতদল সড়কে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে যাত্রীবাহী আটক করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঝোঁপঝাঁড় দিয়েই পালিয়ে যায় ডাকাতদল। তাই ডাকাতি প্রতিরোধ, চালক ও যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আজ দুপুরে সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড় পরিচ্ছন্ন অভিযানে নামেন নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া, সহকারী পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মো.রাকিবুল হাসান ও অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম। থানা ও উপজেলা প্রশাসনের অর্থায়নে আজ ২০ জন শ্রমিক কাজ শুরূ করেছেন। আগামীকাল থেকে আরো অধিক শ্রমিক কাজ করবে। সরাইলের শেষ সীমানা পর্যন্ত সকল ঝোঁপঝাঁড় কেটে একেবারে পরিচ্ছন্ন করা হবে। সূত্র জানায়, এক সময় সড়কটির সরাইলের ধর্মতীর্থ এলাকার এই অংশ ছিল ডাকাত দলের অভয়ারণ্য। মাগরিবের পর সড়কটি থাকত ডাকাতদের দখলে। সন্ধ্যার পর পথচারী ও যাত্রীবাহী গাড়ি চলত না। পুলিশ প্রশাসনের ক্রস ফায়ারে একে একে এই সড়কে ডাকাত দলের ৬ নেতা মারা যায়। ফলে গত ৫-৬ বছর ধরে সড়কটি একেবারে নিরাপদ হয়ে যায়। সারারাত যাত্রীবাহী গাড়ি নির্বিঘ্নে চলছিল। অতিসম্প্রতি সড়কের এই অংশে আবারও ডাকাত দলের আনাগোনা শুরূ হয়েছে। ২-১ টি ডাকাতির ঘটনা ঘটছেও।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল

fapjunk
© All rights reserved ©
Theme Developed BY XYZ IT SOLUTION

সড়কে ডাকাতি প্রতিরোধে ইউএনও এএসপি’র ঝোঁপঝাড় পরিচ্ছন্ন অভিযান

Update Time : 05:38:37 pm, Monday, 1 April 2024

মাহবুব খান বাবুল, সরাইল থেকেঃ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল-নাসিরনগর-লাখাই আঞ্চলিক সড়কের সরাইল অংশে ডাকাতি প্রতিরোধে মাঠে নেমেছেন ইউএনও, সার্কেল এসপি ও ওসি। আজ সোমবার দুপুরে তারা রাতে ডাকাত দলের আশ্রয়স্থল সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড় পরিচ্ছন্ন অভিযান পরিচালনা করেছেন। ফলে স্বস্থির নি:শ্বাস ফেলছেন সাধারণ পথচারী, গাড়ি চালক ও যাত্রীরা। প্রায় আধা কিলোমিটার সড়কে এই অভিযান চলবে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রাতে সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড়েই ঘাপটি মেরে বসে থাকে ডাকাতদল। সুযোগ বুঝে বেরিয়ে যাত্রীবাহী গাড়ি গুলোতে ডাকাতি করে। গত রোববার রাতে সড়কের পাশের ঝোঁপঝাঁড় থেকে বেরিয়ে ডাকাতদল সড়কে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করে যাত্রীবাহী আটক করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ঝোঁপঝাঁড় দিয়েই পালিয়ে যায় ডাকাতদল। তাই ডাকাতি প্রতিরোধ, চালক ও যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আজ দুপুরে সড়কের দু’পাশের ঝোঁপঝাঁড় পরিচ্ছন্ন অভিযানে নামেন নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া, সহকারী পুলিশ সুপার (সরাইল সার্কেল) মো.রাকিবুল হাসান ও অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম। থানা ও উপজেলা প্রশাসনের অর্থায়নে আজ ২০ জন শ্রমিক কাজ শুরূ করেছেন। আগামীকাল থেকে আরো অধিক শ্রমিক কাজ করবে। সরাইলের শেষ সীমানা পর্যন্ত সকল ঝোঁপঝাঁড় কেটে একেবারে পরিচ্ছন্ন করা হবে। সূত্র জানায়, এক সময় সড়কটির সরাইলের ধর্মতীর্থ এলাকার এই অংশ ছিল ডাকাত দলের অভয়ারণ্য। মাগরিবের পর সড়কটি থাকত ডাকাতদের দখলে। সন্ধ্যার পর পথচারী ও যাত্রীবাহী গাড়ি চলত না। পুলিশ প্রশাসনের ক্রস ফায়ারে একে একে এই সড়কে ডাকাত দলের ৬ নেতা মারা যায়। ফলে গত ৫-৬ বছর ধরে সড়কটি একেবারে নিরাপদ হয়ে যায়। সারারাত যাত্রীবাহী গাড়ি নির্বিঘ্নে চলছিল। অতিসম্প্রতি সড়কের এই অংশে আবারও ডাকাত দলের আনাগোনা শুরূ হয়েছে। ২-১ টি ডাকাতির ঘটনা ঘটছেও।