ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যমুনা হাসপাতালের মার্কেটিং ম্যানেজার রিপনের অপকর্ম ডাকতে গিয়ে ৪ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করে ভুয়া ফেসবুক পেইজ তৈরি করে বুস্ট এর মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগে ছড়িয়ে দেই। যমুনা হাসপাতালের বিষয়ে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যমুনা হাসপাতাল সেবা প্রতিষ্ঠানের নামকরণ হলেও বাস্তবে যমুনা হাসপাতালের স্টাফ গুলো বিভিন্ন অনৈতিক কাজে লিপ্ত যা একাধিক তথ্য প্রমাণ আমাদের হাতে আছে। উল্লেখ্য গত ৯.৪. ২৩ ইং সাপ্তাহিক পত্রিকা সত্যের দিগন্ত ও ১৭.৪.২৩ ইং তেপান্তর অনলাইন পত্রিকায় রিপনসহ তার পরকীয়া আসক্ত নার্সের সংবাদ প্রকাশের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমালোচনার ঝড় ওঠে, স্থানীয় পত্রিকায় অভিযোগের ভিত্তিতে উল্লেখ করা হয়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রাইভেট ক্লিনিক যমুনা হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মার্কেটিং ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম রিপন ও নার্স সুমি আক্তারের অনৈতিক কর্মকাণ্ড সাংবাদিকরা জেনে ফেলায় সাংবাদিক হালিমা খানম কে হত্যার হুমকি দেওয়ায় ও বিভিন্ন মাধ্যমে মানহানি করায় তাদের দুজনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় ১ নং বিবাদী সুমি আক্তারের সাথে গত এক বছর আগে সাবলেট রুমমেট হিসেবে ভাড়া বাসায় থেকে পরিচিত হয় । অপরদিকে ১ নং বিবাদী ২ নং বিবাদীর সাথে অনৈতিক সম্পর্কে লিপ্ত হন, তার সুবাদে অভিযোগকারী হালিমা খানমের অজান্তে বিভিন্ন সময় যমুনা হসপিটালের মার্কেটিং ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম রিপন ও সুমি আক্তারের সাথে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার জন্য মাঝে মধ্যেই ভাড়া বাসায় আসা-যাওয়া করতো । তৎসময় বিষয়টি অভিযোগকারী হালিমা খানম ও পার্শ্ববর্তী প্রতিবেশীদের দৃষ্টিকটু হলে উক্ত বাসা ছেড়ে হালিমা খানম চলে আসে । পরবর্তীতে সাইফুল ইসলাম রিপন ও সুমি আক্তারের কিছু আপত্তিকর ছবি, অন্য গণমাধ্যম কর্মীদের হাতে গেলে তাতে আক্রোশে যমুনা হসপিটালের মার্কেটিং ম্যানেজার সাইফুল ইসলাম রিপন গত ৩ এপ্রিল রাত ৯ টা ১৬ মিনিটে তার মোবাইল থেকে হালিমা খানম কে হুমকি-ধমকি প্রদান করেন।
এবং হালিমা খানমের বিরুদ্ধে সামাজিকভাবে বিভিন্ন মানহানিকার বক্তব্য প্রদান করে আসছে। তারই সুবাদে হালিমা খানম লিখিত অভিযোগ পত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় জমা দেই।
হাসপাতালের বিষয়ে জানতে চাইলে সিভিল সার্জন ডা: মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, এমন অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।