ঢাকা ১২:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আশুগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে আশরাফ মাহদি মতবিনিময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মা-বাবাকে মারধর, ছেলে-নাতি গ্রেপ্তার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক ও জাতীয় প্রতিবন্ধী দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাংলাদেশ এনজিও ফাউন্ডেশন দিবস পালিত দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীদের কারসাজি ও অতিরিক্ত মুনাফা লাভের প্রতিবাদে ক্যাবের মানব বন্ধন হিন্দুত্ববাদীরা মিথ্যার উপর দাঁড়িয়েছে, তারা মিথ্যা দিয়ে পৃথিবীকে জয় করতে চায়-মাহমুদুর রহমান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমানে ভারতীয় ইয়াবা ও গাঁজা আটক সরাইলে পূর্ব বিরোধের জেরে বাড়িঘরে হামলা- ভাংচুর-লুটপাট, আতঙ্কে গ্রাম ছাড়া তিন পরিবার বিজিবির অভিযানে তিন দিনে প্রায় এক কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪৭০ বোতল ফেনসিডিলসহ ৫ জন গ্রেফতার

সাত্তারের জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামীলীগ নেতারা ৫ গ্রামের প্রতিশ্রূতি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৩:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৩ ৯৭ বার পড়া হয়েছে

সাত্তারের জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামীলীগ নেতারা ৫ গ্রামের প্রতিশ্রূতি

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মাহবুব খান বাবুলঃ সরাইল থেকেঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে সাবেক এমপি প্রতিমন্ত্রী দলত্যাগী ও বিএনপি থেকে বহিস্কৃত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুস সাত্তারের জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামীলীগ নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাঁচ গ্রামের সচেতন নাগরিক ও সুধিসমাজের আয়োজনে সরাইলের হাজী মুকসুদ আলী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত সকলের সহযোগিতা চাইলেন তারা। সভায় নিজ গ্রামের মতবিনিময় সভায় দাঁড়িয়ে ৫ গ্রামের সহস্রাধিক মানুষের কাছে ভোট ও সাহায্য চাইলেন সাত্তার। জানালের বিএনপিতে তাকে অবমূল্যায়নের কথা। বিদেশে বসে রাজনীতি পরিচালনা করা সহজ কাজ নয়। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দের মত আবারও তাকে নির্বাচিত করার আহবান জানিয়েছেন তিনি। উপস্থিত সহস্রাধিক গ্রামবাসী শেষ বয়সে সাত্তারকে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রূতি দিয়েছেন। সরজমিন অনুসন্ধান, স্থানীয় ও দলীয় সূত্র জানায়, নানা নাটকীয়তার পর সর্বশেষে গত বুধবার দুপুরের দিকে লিখিত এক বিবৃতিতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন মৃধা। উপনির্বাচনের গত এক মাসের দীর্ঘ পক্রিয়ায় আবদুস সাত্তার কোথাও সশরীরে উপস্থিত হননি। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার সাত্তারের নিজ গ্রামের মতবিনিময় সভায় তিনি উপস্থিত থাকার বিষয়টি পূর্ব থেকেই প্রচার হচ্ছিল। তাই পুলিশ প্রশাসনের নজরদারী ছিল সেখানে। সকাল থেকেই বিপুল পরিমাণ সভাস্থল ও এর আশপাশে অবস্থান করছিল। সকাল ১০ টা থেকেই ফতেহপুর, পরমানন্দপুর, হরিপুর, ষাটবাড়িয়া ও বড়ৃইছাড়া গ্রাম ছাড়াও অরূয়াইল পাকশিমুল থেকেও আসতে থাকেন স্থানীয় আওয়ামীলীগের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ। বেলা বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে লোকজনের উপস্থিতি। সহস্রাধিক লোকের উপস্থিতিতে মো. সিরাজ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন-অরূয়াইল ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. আবু তালেব, পাকশিমুল আ’লীগের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম ও সাধাররণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ। আবু তালেব বলেন, আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া একজন ভাল মানুষ। সৎ লোক। তিনি জীবনে কারো কোনো ধরণের ক্ষতি করেননি। আপনারা সকলেই উনাকে ভোট দিবেন। আমরা অরূয়াইল ইউনিয়ন থেকে শতকরা ৪০ ভাগ ভোট কলার ছড়াতে যাবে। উপস্থিত ছিলেন-সাত্তার ভূঁইয়ার ছেলে মাঈনুল হাসান তুষার, সৌদী আরবের দাম্মামস্থ বিএনপি শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম কামাল হক, উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাদেকুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাবেক আহবায়ক রিফাত বিন জিয়া, আ’লীগ নেতা কুতুবুল আলম, আইয়ুব খান, আকবর আলী, আবুল কালাম, আলী আজগর ভূঁইয়া, সামছু মিয়া মেম্বার, জালাল উদ্দিন, মোখলেছুর রহমান, মো. সুজন মিয়া। সভায় আবদুস সাত্তার বলেন, এই সভায় অনেক সমস্যা ও কাজের কথা বলা হয়েছে। দোয়া করবেন আমি যেন সমাধান করতে পারি। আপনাদের সমর্থনই আমার মূল পুঁজি। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দেও আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করেছিলাম। আপনারা সবই জানেন। পদত্যাগ করে আবার কেন দাঁড়ালাম? এমন প্রশ্ন আপনাদের মনে আসতেই পারে। সরাইলের অনেক সাংবাদিক ভাইয়েরা সবই বুঝেন ও জানেন। সব কথা বলা যায় না। পরিস্থিতির কারণেই আমাকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। আবার আমাকে নির্বাচনের সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে। এখানে ভুল বুঝাবুঝির কোন অবকাশ নেই। যাহা করেছি অনেষ্টলি করেছি। দেশ ও জনগনের স্বার্থে করেছি। মানুষের কল্যাণের জন্য করেছি। এখন আমি আপনাদের সাহায্য চাই। আশা করছি আপনারা আমাকে সাহায্য করবেন। ইনশাল্লাহ যে উদ্যেশ্যে আমি পদত্যাগ করে আবার নির্বাচনে এসেছি। আমি যেন উদ্যেশ্যের বাস্তবায়ন ঘটাতে পারি। আসলে আমার অসমাপ্ত কাজ গুলো ভাঙ্গা সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করার জন্যই স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। উপস্থিত ৫ গ্রামের লোকজন সমস্বরে আবদুস সাত্তারকে শেষ বয়সে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার প্রতিশ্রূতি দেন। বিকেল ৩টার পর অরূয়াইল বাজারে মিছিল করে অরূয়াইল কলেজে যান আবদুস সাত্তার। সেখানে কলেজের শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন তিনি। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে সাত্তার বলেন, বিদেশে বসে রাজনীতি হয় না। দলের প্রধান প্রবাসে থাকলে দল চলবে কিভাবে? গত দুই বছরেরও অধিক সময় ধরে দলীয় প্রধান আমার ফোন রিসিভ করেন না। গুরূত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আমাকে জিজ্ঞেস করেন না। এভাবে একটি দল চলতে পারেন না। আমি শাররীক ভাবে সুস্থ্য আছি। প্রসঙ্গত: গত ১১ ডিসেম্বর বিএনপি’র হাই কমান্ডের নির্দেশে জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন সাত্তার। ২৯ ডিসেম্বর আবদুস সাত্তার চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও দল থেকে পদত্যাগ করেন। ১ জানুয়ারি আবদুর রশিদ নামের এক লোকের মাধ্যমে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। ৪ জানুয়ারি উনার ছেলে মাঈনুল হাসান তুষার শতাধিক সাবেক নেতা কর্মী নিয়ে মিছিল করে মনোনয়নপত্র জমা দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সাত্তারের জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামীলীগ নেতারা ৫ গ্রামের প্রতিশ্রূতি

আপডেট সময় : ০৮:৪৩:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৩

মাহবুব খান বাবুলঃ সরাইল থেকেঃ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে সাবেক এমপি প্রতিমন্ত্রী দলত্যাগী ও বিএনপি থেকে বহিস্কৃত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুস সাত্তারের জন্য ভোট চাইলেন আওয়ামীলীগ নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পাঁচ গ্রামের সচেতন নাগরিক ও সুধিসমাজের আয়োজনে সরাইলের হাজী মুকসুদ আলী নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মাঠে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত সকলের সহযোগিতা চাইলেন তারা। সভায় নিজ গ্রামের মতবিনিময় সভায় দাঁড়িয়ে ৫ গ্রামের সহস্রাধিক মানুষের কাছে ভোট ও সাহায্য চাইলেন সাত্তার। জানালের বিএনপিতে তাকে অবমূল্যায়নের কথা। বিদেশে বসে রাজনীতি পরিচালনা করা সহজ কাজ নয়। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দের মত আবারও তাকে নির্বাচিত করার আহবান জানিয়েছেন তিনি। উপস্থিত সহস্রাধিক গ্রামবাসী শেষ বয়সে সাত্তারকে ভোট দেওয়ার প্রতিশ্রূতি দিয়েছেন। সরজমিন অনুসন্ধান, স্থানীয় ও দলীয় সূত্র জানায়, নানা নাটকীয়তার পর সর্বশেষে গত বুধবার দুপুরের দিকে লিখিত এক বিবৃতিতে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন মৃধা। উপনির্বাচনের গত এক মাসের দীর্ঘ পক্রিয়ায় আবদুস সাত্তার কোথাও সশরীরে উপস্থিত হননি। কিন্তু আজ বৃহস্পতিবার সাত্তারের নিজ গ্রামের মতবিনিময় সভায় তিনি উপস্থিত থাকার বিষয়টি পূর্ব থেকেই প্রচার হচ্ছিল। তাই পুলিশ প্রশাসনের নজরদারী ছিল সেখানে। সকাল থেকেই বিপুল পরিমাণ সভাস্থল ও এর আশপাশে অবস্থান করছিল। সকাল ১০ টা থেকেই ফতেহপুর, পরমানন্দপুর, হরিপুর, ষাটবাড়িয়া ও বড়ৃইছাড়া গ্রাম ছাড়াও অরূয়াইল পাকশিমুল থেকেও আসতে থাকেন স্থানীয় আওয়ামীলীগের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ। বেলা বাড়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে লোকজনের উপস্থিতি। সহস্রাধিক লোকের উপস্থিতিতে মো. সিরাজ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন-অরূয়াইল ইউপি আওয়ামীলীগের সভাপতি মো. আবু তালেব, পাকশিমুল আ’লীগের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম ও সাধাররণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ। আবু তালেব বলেন, আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া একজন ভাল মানুষ। সৎ লোক। তিনি জীবনে কারো কোনো ধরণের ক্ষতি করেননি। আপনারা সকলেই উনাকে ভোট দিবেন। আমরা অরূয়াইল ইউনিয়ন থেকে শতকরা ৪০ ভাগ ভোট কলার ছড়াতে যাবে। উপস্থিত ছিলেন-সাত্তার ভূঁইয়ার ছেলে মাঈনুল হাসান তুষার, সৌদী আরবের দাম্মামস্থ বিএনপি শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম কামাল হক, উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাদেকুর রহমান, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সাবেক আহবায়ক রিফাত বিন জিয়া, আ’লীগ নেতা কুতুবুল আলম, আইয়ুব খান, আকবর আলী, আবুল কালাম, আলী আজগর ভূঁইয়া, সামছু মিয়া মেম্বার, জালাল উদ্দিন, মোখলেছুর রহমান, মো. সুজন মিয়া। সভায় আবদুস সাত্তার বলেন, এই সভায় অনেক সমস্যা ও কাজের কথা বলা হয়েছে। দোয়া করবেন আমি যেন সমাধান করতে পারি। আপনাদের সমর্থনই আমার মূল পুঁজি। ১৯৭৯ খ্রিষ্টাব্দেও আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করেছিলাম। আপনারা সবই জানেন। পদত্যাগ করে আবার কেন দাঁড়ালাম? এমন প্রশ্ন আপনাদের মনে আসতেই পারে। সরাইলের অনেক সাংবাদিক ভাইয়েরা সবই বুঝেন ও জানেন। সব কথা বলা যায় না। পরিস্থিতির কারণেই আমাকে পদত্যাগ করতে হয়েছে। আবার আমাকে নির্বাচনের সিদ্ধান্তও নিতে হয়েছে। এখানে ভুল বুঝাবুঝির কোন অবকাশ নেই। যাহা করেছি অনেষ্টলি করেছি। দেশ ও জনগনের স্বার্থে করেছি। মানুষের কল্যাণের জন্য করেছি। এখন আমি আপনাদের সাহায্য চাই। আশা করছি আপনারা আমাকে সাহায্য করবেন। ইনশাল্লাহ যে উদ্যেশ্যে আমি পদত্যাগ করে আবার নির্বাচনে এসেছি। আমি যেন উদ্যেশ্যের বাস্তবায়ন ঘটাতে পারি। আসলে আমার অসমাপ্ত কাজ গুলো ভাঙ্গা সময়ের মধ্যে সমাপ্ত করার জন্যই স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। উপস্থিত ৫ গ্রামের লোকজন সমস্বরে আবদুস সাত্তারকে শেষ বয়সে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার প্রতিশ্রূতি দেন। বিকেল ৩টার পর অরূয়াইল বাজারে মিছিল করে অরূয়াইল কলেজে যান আবদুস সাত্তার। সেখানে কলেজের শিক্ষকদের সাথে মতবিনিময় সভায় মিলিত হন তিনি। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে সাত্তার বলেন, বিদেশে বসে রাজনীতি হয় না। দলের প্রধান প্রবাসে থাকলে দল চলবে কিভাবে? গত দুই বছরেরও অধিক সময় ধরে দলীয় প্রধান আমার ফোন রিসিভ করেন না। গুরূত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তে আমাকে জিজ্ঞেস করেন না। এভাবে একটি দল চলতে পারেন না। আমি শাররীক ভাবে সুস্থ্য আছি। প্রসঙ্গত: গত ১১ ডিসেম্বর বিএনপি’র হাই কমান্ডের নির্দেশে জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন সাত্তার। ২৯ ডিসেম্বর আবদুস সাত্তার চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও দল থেকে পদত্যাগ করেন। ১ জানুয়ারি আবদুর রশিদ নামের এক লোকের মাধ্যমে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। ৪ জানুয়ারি উনার ছেলে মাঈনুল হাসান তুষার শতাধিক সাবেক নেতা কর্মী নিয়ে মিছিল করে মনোনয়নপত্র জমা দেন।