Dhaka 6:34 am, Saturday, 27 July 2024
News Title :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল মুগ্ধতা ছড়িয়েছে ভারতের আবৃত্তি সংস্থা শ্রুতির শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা নবীনগরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান তিন শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ তরী বাংলাদেশ বিজয়নগর উপজেলা আহবায়ক কমিটি গঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির ১৮ সদস্যকে সংবর্ধণা প্রদান মেসার্স সরকার কনস্ট্রাকশনে একজনকে নিয়োগ দেয়া হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত সরাইলে ৭০ লক্ষাধিক টাকা কর আদায় ৩ কর্মকর্তাকে অভিনন্দন স্মারক ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নারী উদ্যোক্তাদের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ল্যাপটপ প্রদান গুজবরোধে সাইবার আইন কাজে লাগানো বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনার কথা জানালেন নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

  • Reporter Name
  • Update Time : 07:48:15 pm, Monday, 28 March 2022
  • 170 Time View

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল

fapjunk
© All rights reserved ©
Theme Developed BY XYZ IT SOLUTION

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

Update Time : 07:48:15 pm, Monday, 28 March 2022

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।