Dhaka ০১:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
News Title :
নবীনগরে সওজের জায়গায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ দোকান: চলছে কোটি টাকার দখল বাণিজ্য। ফেইক আইডি’র মাধ্যমে প্রার্থীর বিরূদ্ধে ষড়যন্ত্র শঙ্কায় থানায় অভিযোগ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন প্রার্থীতা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিলেন সরাইল বিএনপি’র সাবেক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পশ্চিম পাইকপাড়ায় ইমারত আইন অমান্য করে ভবন নির্মাণের অভিযোগ সরা্‌ইলে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সরাইলে ধান কাটাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনায় চেয়ারম্যান, সাংবাদিকে আসামী করে মামলা সারাদেশে হিট এলার্ট; চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৩ সাহিত্য একাডেমির বৈশাখী উৎসবের চতুর্থ দিনে মুজিবনগর দিবস পালন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালিত দেওড়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে ‘এক্স স্কাউট রি-ইউনিয়ন’ আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৪৮:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ মার্চ ২০২২
  • ১৪১ Time View

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় খবর

নবীনগরে সওজের জায়গায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ দোকান: চলছে কোটি টাকার দখল বাণিজ্য।

Ev depolama Ucuz nakliyat teensexonline.com
© All rights reserved ©
Theme Developed BY XYZ IT SOLUTION

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

Update Time : ০৭:৪৮:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ মার্চ ২০২২

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।