ঢাকা ০২:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মোঃ ইসলাম, অগ্নিসংযোগ মামলায় গ্রেফতার টেকসই ভবিষ্যৎ গড়তে ইউপিজি’র অগ্রণী ভূমিকা ২০২৫-এ গোল্ড প্রেসিডেন্ট’ সম্মাননা পেলেন রোটারিয়ান ইঞ্জিনিয়ার কামাল উদ্দীন কারাগারে টাকা ছাড়া মেলেনা বন্দিদের সাক্ষাত পেশাগত অধিকার আদায়ে কাজ করার অঙ্গীকার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের নব-নির্বাচিত কমিটির বিজয়নগরে নিজ বাসা থেকে নিখোঁজ তানভীর জনগুরুত্বপূর্ণ সমস্যা সমাধানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর প্রশাসকের নিকট স্মারক লিপি প্রদান ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিখোঁজ শাফওয়ান হোসেনকে পাওয়া গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ‌উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র শাফওয়ান হোসেন(শাওন) নিখোঁজ বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হওয়ায় ইঞ্জিনিয়ার শ্যামলকে ফুলেল শুভেচ্ছা

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৮:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ মার্চ ২০২২ ২১৭ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগে জড়িতদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন করেন পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন

আপডেট সময় : ০৭:৪৮:১৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ মার্চ ২০২২

ভয়াল ২৮ মার্চ ২০২১, গত বছরের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভায় ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবীতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে পৌর সার্ভিস এসোসিয়েশন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের সভাপতি এস. এম. আলমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পৌরসভা সার্ভিস এসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুমন দত্ত। বক্তব্য রাখেন সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম কাওসার, পৌর সচিব মোঃ শামুসুদ্দিন প্রমূখ। এ সময় বক্তারা বলেন, গত বছরের ২৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভাকে যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত করা হয়েছে তা দুঃখজনক। দীর্ঘ ১ বছরেও জনকল্যানমূলক এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানটি ঘুরে দাাঁড়াতে পারেনি। এতে করে পুরোপুরি সেবা দিতে না পারায় নাগরিকদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এছাড়াও বক্তারা, এই হামলার সাথে যারা জড়িতদের দ্রুত বিচারের দাবী জানান। উল্লেখ্য, ২০২১ সালের স্বাধীনতা দিবসে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরকে ঘিরে ২৬, ২৭ ও ২৮ মার্চ হেফাজতের বিক্ষোভ চলাকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা, জেলা পরিষদ, পুলিশ সুপারের কার্যালয়, জেলা পরিষদ, ভূমি অফিস, প্রেসক্লাব ও ব্যাংকসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু ম্যুাড়ালসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের শিকার হয়। তিন দিনের তান্ডব চলাকালে নিহত হয় ১৫ জন এবং আহত হন শতাধিক।