Dhaka 5:44 pm, Wednesday, 18 September 2024
News Title :
লিখিত চুক্তি করেও ধার নেয়া টাকা নেয়নি মর্মে অস্বীকার, সরাইলে ভুক্তভোগীর আদালতে মামলা দায়ের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রফেসর ডাঃ ইব্রাহিম এর ৩৫ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালিত ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডিপিএফ এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির বার্ষিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত বন্যার্তদের পাশে দাড়িয়েছে চাঁদপুর নৌ পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডেলটা লাইফ ইনসিওরেন্স কোম্পানির বীমার মেয়াদপূর্তি চেক প্রদান ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামলের আহ্বানে আখাউড়ায় ত্রাণ বিতরণ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর এক দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ মিছিল

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৯৯ টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধের আইনি নোটিশ

  • Reporter Name
  • Update Time : 11:05:27 pm, Wednesday, 2 March 2022
  • 260 Time View

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি উপজেলায় থাকা বেশিরভাগ ইটভাটা বসতবাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কৃষিজমি, ও বাজারের পাশে। অনেক ইটভাটায় বেকু রেখে আশপাশের ফসলি জমি থেকে কেটে আনছেন মাটি। পরিবেশ দূষণের প্রধান উৎস হচ্ছে ইটের ভাটা।

জেলার ৯৯টি অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধে আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের উপপরিচালক বরাবর আজ বুধবার ওই আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ. কিউ. এম. সোহেল রানা এই নোটিশ পাঠিয়েছেন। নোটিশে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ৫ দিনের সময় দিয়ে নোটিশদাতাকে তা জানাতে বলা হয়েছে। অন্যথায় যথাযথ প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সোহেল রানা। নোটিশে আইনের প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে ইটভাটা স্থাপনের সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে তদন্ত করার কথাও বলা হয়েছে। তা ছাড়া জেলার ৯টি উপজেলায় থাকা ইটভাটার প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়, পরিবেশ দূষণের প্রধান উৎস হচ্ছে ইটের ভাটা। গত ২০১৯ সালে, পরিবেশ অধিদপ্তর ৭টি বিভাগীয় শহরে বায়ুর গুণমানের ওপর একটি ৫ বছরের সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, ৫০ শতাংশ দূষণ ইটের ভাটায় ঘটছে, যার ফলে বাসিন্দাদের জন্য সব ধরণের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি রয়েছে। রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা, প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তা এবং সরকারি নির্দেশনা প্রয়োগের অভাবসহ অনেক কারণ তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য দায়ী।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

লিখিত চুক্তি করেও ধার নেয়া টাকা নেয়নি মর্মে অস্বীকার, সরাইলে ভুক্তভোগীর আদালতে মামলা দায়ের

fapjunk
© All rights reserved ©
Theme Developed BY XYZ IT SOLUTION

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৯৯ টি অবৈধ ইটভাটা বন্ধের আইনি নোটিশ

Update Time : 11:05:27 pm, Wednesday, 2 March 2022

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি উপজেলায় থাকা বেশিরভাগ ইটভাটা বসতবাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, কৃষিজমি, ও বাজারের পাশে। অনেক ইটভাটায় বেকু রেখে আশপাশের ফসলি জমি থেকে কেটে আনছেন মাটি। পরিবেশ দূষণের প্রধান উৎস হচ্ছে ইটের ভাটা।

জেলার ৯৯টি অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধে আইনি নোটিশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালক, পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের উপপরিচালক বরাবর আজ বুধবার ওই আইনি নোটিশ পাঠানো হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ. কিউ. এম. সোহেল রানা এই নোটিশ পাঠিয়েছেন। নোটিশে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে ৫ দিনের সময় দিয়ে নোটিশদাতাকে তা জানাতে বলা হয়েছে। অন্যথায় যথাযথ প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সোহেল রানা। নোটিশে আইনের প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে ইটভাটা স্থাপনের সঙ্গে কারা জড়িত তা খুঁজে বের করতে তদন্ত করার কথাও বলা হয়েছে। তা ছাড়া জেলার ৯টি উপজেলায় থাকা ইটভাটার প্রকৃত সংখ্যা নির্ণয় এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ করার কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়, পরিবেশ দূষণের প্রধান উৎস হচ্ছে ইটের ভাটা। গত ২০১৯ সালে, পরিবেশ অধিদপ্তর ৭টি বিভাগীয় শহরে বায়ুর গুণমানের ওপর একটি ৫ বছরের সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, ৫০ শতাংশ দূষণ ইটের ভাটায় ঘটছে, যার ফলে বাসিন্দাদের জন্য সব ধরণের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি রয়েছে। রাজনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা, প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তা এবং সরকারি নির্দেশনা প্রয়োগের অভাবসহ অনেক কারণ তাদের কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য দায়ী।