ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ৮ অস্থায়ী পশুর হাটের ইজারাদার নিয়োগ সম্পন্ন করা হয়েছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দফতরে প্রকাশ্য ডাকের পক্রিয়ায় সর্বোচ্চ দরদাতাকে বাজারের দায়িত্ব দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষে শুধু ঈদের দিন পর্যন্ত ওই অস্থায়ী হাট গুলো চালু থাকবে। ৮ টি অস্থায়ী হাট থেকে সরকার রাজস্ব পেয়েছে ৪ লাখ ৮০ হাজার ৯শত টাকা।
নির্বাহী কর্মকর্তার দফতর সূত্র জানায়, অস্থায়ী হাটের ইজারাদার নিয়োগের জন্য এ বছর নিয়ম মাফিক দরপত্র আহবান করা হয়। ইজারা ডাকে অংশ গ্রহন করেন ১৬ জন। তাদের মধ্যে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে ৮ জন ইজারাদার নিয়োগ করা হয়। হাট ইজারাপ্রাপ্তরা হলেন- মো. মাসুদ মিয়া অরূয়াইলের দু’বাজাইল সমবায় বাজারে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১৪২০০/=), মো. গোলাম রব্বানী আব্দুস সাত্তার ডিগ্রী কলেজ সংলগ্ন পশ্চিম পার্শ্বে বালির মাঠে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১৪৬৭০০/=), মৌলানা আমানুল হক বেড়তলা বাজার সংলগ্ন অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (৪৮০০০/=), মো. ফরিদ মিয়া দেওবাড়িয়া বাজারে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (২৮০০০/=), মো. আব্দুল হামিদ পাকশিমুল ইউনিয়নের ভূঁইশ্বর বাজার সংলগ্ন উত্তর পার্শ্বে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১২০০০/=), মো. রহিছ মিয়া পাকশিমুল বাজারে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১১৬০০০/=), মো. মাজিদ মিয়া শাহবাজপুর ইউনিয়নে মেরাতলি গ্রামে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১৫০০০/=) ও মো. দ্বীন ইসলাম চুন্টা বাজারের পশ্চিম উত্তর পার্শ্বে সেনবাড়ির মাঠে অস্থায়ী গরূ মহিষের হাট (১০১০০০/=)। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেজবা উল আলম ভূঁইয়া বলেন, কোন ধরণের ঝামেলা ছাড়া বিধি মোতাবেক শান্তিপূর্ণ ও শৃঙ্খল উপায়ে অস্থায়ী হাটের ডাক সম্পন্ন হয়েছে।